ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি | Required Documents For ePassport: প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা

ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি

বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-পাসপোর্ট আমাদের আন্তর্জাতিক ভ্রমণ ও পরিচয় নিশ্চিত করার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নথি। তবে, অনেকেই ই-পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার সময় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন, যা ভুল তথ্য, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের অভাব বা সঠিক প্রক্রিয়া না জানার কারণে হয়ে থাকে। 

তাই, পাসপোর্ট আবেদন নিশ্চিত করতে আগেভাগেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। এই নিবন্ধে আমরা আলোচনা করব ই-পাসপোর্ট আবেদন করার আগে কী কী প্রস্তুতি নেওয়া উচিত এবং কীভাবে সহজেই এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা যায়, সে বিষয়ে। তাহলে আসুন জেনে নেই– ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি | Required Documents For ePassport.

ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি

পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিস ও ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটের কিছু অফিশিয়াল রুলস ফলো করতে হয়। আর সেগুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে মেনে চলতে পারেন তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ই পাসপোর্ট সংগ্রহ করা সম্ভব। 

যাইহোক ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি হলো পাসপোর্ট সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান লাভ করা এবং পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয়তা কি, সুবিধাগুলো কি কি এবং পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে পাশাপাশি আর কি কি ফরমালিটি মেইনটেইন করতে হয় সে সম্পর্কে ধারনা নেওয়া। যেগুলো পয়েন্ট আকারে আমরা ইতিমধ্যে উল্লেখ করেছি। তবে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলের পরবর্তী অংশটুকু পড়ুন। 

ই পাসপোর্ট কি এবং কেন প্রয়োজন?

ই-পাসপোর্ট হলো একটি আধুনিক বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট যেখানে ব্যক্তির ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, এবং আইরিস স্ক্যানের তথ্য একটি ইলেকট্রনিক চিপে সংরক্ষিত থাকে। এটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং সাধারণ পাসপোর্টের তুলনায় অধিক নিরাপদ।

এছাড়াও বলতে পারেন– ই-পাসপোর্ট হলো একটি ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট, যেখানে মাইক্রোচিপের মাধ্যমে ব্যক্তির বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। এটি সাধারণ মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের উন্নত সংস্করণ, যা নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং আন্তর্জাতিক ভ্রমণ সহজ করে। 

আর এই ই-পাসপোর্টের প্রধান প্রয়োজনীয়তা হলো এটি জালিয়াতি রোধে কার্যকর, দ্রুত ইমিগ্রেশন প্রসেসিং নিশ্চিত করে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বীকৃত। এছাড়া, এটি অনলাইনে ট্র্যাকিং সুবিধা প্রদান করে এবং দীর্ঘমেয়াদী বৈধতা রাখে। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, চাকরি বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক কার্যক্রমের জন্য ই-পাসপোর্ট থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

ই পাসপোর্ট এর সুবিধা সমূহ 

ই পাসপোর্ট এর সুবিধা অনেক। এরমধ্যে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ই পাসপোর্টে থাকা চিপের কারণে এটি নকল করা কঠিন, ফলে বিভিন্ন ধরনের দুই নাম্বারি কাজের ফাদে পড়া থেকে বাঁচা যায়। এছাড়াও এই পাসপোর্ট এর রয়েছে একাধিক সুবিধাদি, যেমন:-

  • ই পাসপোর্ট থাকলে ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে  স্ক্যান এর মাধ্যমে দ্রুত ভেরিফিকেশন এর কাজ সম্পাদিত হয়, ফলে অল্প সময়ে দ্রুত প্রসেসিং এর সুবিধা পাওয়া যায়। 
  • বিদেশ ভ্রমণের জন্য ই পাসপোর্ট আদর্শ, আর এটা থাকলে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের অনুমোদন পাওয়া যায়। 
  • এই ই পাসপোর্ট বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য, এমনকি আইসিএও অতএব ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভোয়েসন অর্গানাইজেশন দ্বারা অনুমোদিত।
  • ই পাসপোর্ট আবেদন এবং ডেলিভারির অবস্থা অনলাইনের ট্র্যাক করা যায়, মানে অনলাইনে ট্র্যাকিং সুবিধা প্রদান করে এটি।
  • পাশাপাশি এই ই পাসপোর্ট দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহারের জন্য উপযোগ্য। আপনি হয়তো জানবেন সাধারণত ৫ বছর মেয়াদী অথবা ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট পাওয়া যায়। আর এই পাসপোর্ট তৈরি করনে ঠিক কত টাকা খরচ পড়বে জানতে হলে সাজেস্ট কৃত লিঙ্কে ভিজিট করে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। 

তো পাঠক বন্ধুরা, আসুন ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে এখন আলোচনা করি এই কাজের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা কি এবং কি কি কাগজপত্র সংগ্রহ করার দরকার হয়। তবে হ্যাঁ, এর পাশাপাশি আপনি যদি পাসপোর্ট সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নের উত্তর সরাসরি পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রশ্নোত্তর (FAQ) ক্যাটাগরি ভিজিট করতে পারেন। 

ই পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা

ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি

ই পাসপোর্ট তৈরির জন্য যদি আমাদের ইনস্ট্রাকশন মেনে কাজ করতে চান তাহলে আবেদনকারীর যোগ্যতা হিসেবে আপনাকে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে মানে আপনার কাছে থাকতে হবে জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম সনদ পত্র। এছাড়াও বয়স হতে হবে নূন্যতম ১৮ বছরের বেশি। আর যদি জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র থাকে সেক্ষেত্রে ১৮ বছরের নিচে হলেও ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার যোগ্যতা থাকবে আপনার।

পাশাপাশি অবশ্যই অপরাধমূলক কর্মকান্ডে যুক্ত থাকা যাবে না। কেন না আপনার পাসপোর্ট তৈরি করার সময় যদি নির্দিষ্ট কয়েকটি ধাপ পেরুতে না পারেন তাহলে আইনগত কোন নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে এবং পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভবপর নাও হতে পারে। এজন্য পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ গিয়ে তাদের শর্তাবলী গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন কিংবা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ব্যাপারে জানুন।

ই পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

 প্রতিটি অফিসিয়াল কাজের জন্য সাধারণত প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট সংগ্রহের প্রয়োজন পড়ে। আর এক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। তো আপনি যদি ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চান তাহলে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র কাছে রাখতে হবে এমনকি পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন এর অফিসে জমাও করতে হতে পারে। আমি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকেন তাহলে কি কি কাগজ জমা দিতে হবে আর যদি বাচ্চা শিশুদের জন্য পাসপোর্ট করেন সেক্ষেত্রে ই পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি সেগুলো এক নজরে দেখে নিন 

ই পাসপোর্ট তৈরিতে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

ই পাসপোর্ট তৈরির প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস হলো –

  • জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ড 
  • যদি পুরনো কোন পাসপোর্ট থেকে থাকে তাহলে পুরনো পাসপোর্ট 
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্র, যাদের এনআইডি কার্ড নেই তাদের ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য। 
  • কর শনাক্তকরণ নম্বর 
  • সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য চাকরির সনদ 
  • সরকার নির্ধারিত ফি পরিশোধের রশিদ এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র। 
  • ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে সাধারণত বিদ্যুৎ বিলের কাগজ, গ্যাসের বিলের কাগজ অথবা ভোটার আইডি কার্ড দেওয়া হয়ে থাকে।

ই পাসপোর্ট তৈরিতে বাচ্চা শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

সাধারণত ই পাসপোর্ট এর আবেদন প্রক্রিয়া ছোট অথবা বড় সকলের জন্যই একই। এ সময় সকল ধরনের ইনফরমেশন প্রদান করতে হয় যা একদমই সঠিক। তো আপনি যদি ১৮ বছরের কম বয়সীদের পাসপোর্ট করতে চান তাহলে যে সকল ডকুমেন্ট কাছে রাখতে হবে 

  • জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র, কেননা 18 বছরের নিচে বয়স হলে তাদের তো এনআইডি কার্ড থাকবে না, কিন্তু বাহিরের দেশে যাওয়ার জন্য অবশ্যই অপশন হিসেবে এটা রাখতেই হবে। 
  • আরো লাগবে বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ড। 
  • যদি আগের কোন পাসপোর্ট থেকে থাকে তাহলে ই পাসপোর্ট করার সময় সেটিও লাগতে পারে, আর না থাকলে প্রয়োজন নেই। 
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় পত্র, যদি বাচ্চা শিশুটি মোটামুটি বয়সের হয়ে থাকে এবং স্কুলে পড়াশোনা করে। 
  • আর বাবা মায়ের বিবাহ নিবন্ধন সনদপত্র, যা কখনো কখনো চাওয়া হয়। 

ই পাসপোর্ট তৈরির বিশেষ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কাগজপত্র সমূহ 

ই পাসপোর্ট তৈরির বিশেষ ক্ষেত্রে উল্লেখিত কাগজপত্র ছাড়াও নতুন কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে। যেমন সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বা প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য। আরো আছে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য কিংবা দ্বৈত নাগরিকত্ব ধারীদের জন্য। আসুন উক্ত ডকুমেন্টস এর ব্যাপারে জানি।

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ই পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজ: চাকরির পরিচয় পত্র বা সার্ভিস আইডি কার্ডের কপি, যদি পূর্ববর্তী পাসপোর্ট থেকে থাকে তাহলে পাসপোর্ট পাশাপাশি কর্মস্থলের কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমোদন পত্র মানে অনআপত্তি সনদ (NOC)

প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য ই পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজ: বাংলাদেশী নাগরিকত্বের প্রমাণপত্র অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র, বিদেশি রেসিডেন্ট পারমিট বা ভিসা কপি আরও লাগবে প্রবাসী পরিচয় পত্র এবং বিদেশের অবস্থানের প্রমাণ পত্র এর ডকুমেন্ট। 

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য ই পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজ: অভিভাবকের পরিচয় পত্র এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত সনদপত্র। আর যদি আবেদনকারী শারীরিক বা মানসিকভাবে অক্ষম হয় তাহলে আইনগত অভিভাবকের অনুমতি পত্র। 

দ্বৈত নাগরিকত্ব ধারীদের জন্য ই পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজ: দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদপত্র এবং বিদেশি পাসপোর্ট এর কপি, যদি থেকে থাকে। 

ই পাসপোর্ট আবেদনের সহজ নির্দেশিকা 

ই পাসপোর্ট পেতে হলে বা পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে। যথা—

  • অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ 
  • নির্ধারিত ফি প্রদান 
  • বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান 
  • আবেদন অনুমোদন এবং পাসপোর্ট সংগ্রহ 

আর এই কাজগুলো করার জন্য আপনি যদি সাহায্য পেতে চান তাহলে আপনার নিজ জেলার পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন এর অফিসে যোগাযোগ করুন অথবা অনলাইনে আবেদনের বিষয়ে জানুন। 

ই পাসপোর্ট আবেদনের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি 

অনলাইনে ই পাসপোর্ট এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হলে সবার প্রথমে ভিজিট করতে হবে www.epassport.gov.bd ওয়েব সাইটে, অতঃপর apply for epassport অপশনে ক্লিক করতে হবে এরপরে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে সরাসরি সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে আপনাকে। তবে হ্যাঁ ইতিমধ্যে ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পিডিএফ ডাউনলোড এবং পাসপোর্ট অনলাইন কপি ডাউনলোড সম্পর্কিত দুইটি পোস্ট আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে, তাই আপনি চাইলে সরাসরি এই লিংকে গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন। 

ই পাসপোর্ট এর আবেদন ফরম পূরণের নিয়মাবলী 

ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের জন্য একটি পরামর্শ দেব, তা হচ্ছে অবশ্যই নির্ভুল তথ্য প্রদান করবেন। কেননা অনেক সময় তাড়াহুড়ায় বা কিছুটা নার্ভাস থাকার কারণে আমরা ভুল করে বসি, আর এ কারণে পরবর্তীতে পাসপোর্ট বাতিল করা হয়, এমনকি পুনরায় পাসপোর্টে নাম বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন সংশোধন এর প্রয়োজন পরে। অতএব চেষ্টা করবেন যাতে কোন ধরনের তথ্য ভুল না দেওয়া হয়। 

ই পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে ফি প্রদান এবং ব্যাংকিং তথ্য 

পাসপোর্টের তিনটি ধরন হয়। ধরনগুলো হল সাধারণ, জরুরী বা অতি জরুরী। আপনি যদি খুব দ্রুত মানে অতি জরুরী পাসপোর্ট পেতে চান সে ক্ষেত্রে ডেলিভারির সময় হবে মাত্র দুই দিন। দুই দিনের মধ্যে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ই পাসপোর্ট হাতে পাবেন, কিন্তু এর জন্য নির্ধারিত একটি অ্যামাউন্ট পে করতে হবে যেটা জরুরী ও সাধারণ পাসপোর্ট থেকে বেশি । 

একইভাবে যদি মোটামুটি জরুরী হয়ে থাকে মানে এক সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট পেলে আপনার কাজটি আপনি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে সংগ্রহ করতে পারবেন ই পাসপোর্ট আর সাধারণ পাসপোর্ট হিসেবে সংগ্রহ করতে চাইলে সে ক্ষেত্রে ২১ দিনের মত সময় লাগতে পারে। যাইহোক এ প্রত্যেকটি বিষয়ে সুন্দরভাবে জানতে পারবেন যদি আপনি passport fee ক্যাটাগরির অন্যান্য পোস্টগুলো এক নজরে দেখেন, যেখানে রয়েছে আপনার প্রশ্নের সকল উত্তর এবং সমস্যার সমাধান। 

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ 

ই পাসপোর্ট এর নিয়ম হচ্ছে অনলাইনে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করা অতঃপর নির্ধারিত ফি প্রদান করা এবং বাকি প্রসেস গুলো ফলো করে অফিশিয়ালি পাসপোর্ট সংগ্রহ করা। আর যদি খরচের কথা বলেন এক্ষেত্রে পাসপোর্ট এর ধরনের উপর নির্ভর করে খরচ আলাদা আলাদা হবে। যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা ইতোমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি। 

ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি

আমাদের শেষ কথা: তো পাঠক বন্ধুরা, এই ছিল ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি | Required Documents For ePassport: প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা। যদি এর বাহিরে আরো জিজ্ঞাসাবাদ থাকে কমেন্ট করুন। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

About Author

Setu Rani
Setu Rani is a professional blogger with expertise in passport and visa information. With a passion for travel, she shares insightful guides on international visa processes, passport services, and travel experiences. Her in-depth knowledge helps travelers navigate complex documentation with ease. When she's not writing, Setu explores new destinations and documents her journeys to inspire others.
ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি
Passport

ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি | Required Documents For ePassport: প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা

বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-পাসপোর্ট আমাদের আন্তর্জাতিক ভ্রমণ ও পরিচয় নিশ্চিত করার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নথি। তবে,...

পাসপোর্ট ছবি তোলার নিয়ম
Passport

পাসপোর্ট ছবি তোলার নিয়ম ২০২৫ – পাসপোর্ট সাইজ ছবি

পাসপোর্ট ছবি তোলার নিয়ম-পাসপোর্ট সাইজ ছবি: পাসপোর্টের জন্য ছবি তোলা মনে হতে পারে সহজ একটি...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *